“মহাসনদ” (Magna Chartar) কত সালে স্বাক্ষরিত হয়?

সংবিধান কত প্রকার ও কী কী?

১. “Constitution is the way of life the state has chosen for itself.”

উত্তর : এরিস্টটল ।

২. “মহাসনদ” (Magna Chartar) কত সালে স্বাক্ষরিত হয়?

উত্তর : ১২১৫ খ্রিস্টাব্দে।

৩. লিপিবদ্ধকরণের প্রকৃতি অনুসারে সংবিধানকে কয় ভাগে ভাগ করা যায়?

উত্তর : ২ ভাগে।

  1. সংশোধন পদ্ধতি অনুসারে সংবিধানকে কয় ভাগে ভাগ করা যায়?

উত্তর : ২ ভাগে।

৫. সংবিধান প্রতিষ্ঠার পদ্ধতি কয়টি?

উত্তর : ৪টি।

৬. সংবিধান প্রণয়নের পদ্ধতিগুলো কী কী?

উত্তর : ক. রাজার অনুমোদন, খ. ইচ্ছাকৃত রচনা, গ. ক্রমবিবর্তন ও ঘ. বিপ্লব।

৭. এরিস্টটল কতগুলো দেশের সংবিধান অধ্যয়ন করেছিলেন?

উত্তর : প্রায় ১৫৮টি দেশের।

৮. সংবিধান কত প্রকার ও কী কী?

– এ উক্তিটি কার?

উত্তর : প্রধানত চার প্রকার। ক. লিখিত, খ. অলিখিত, গ. সুপরিবর্তনীয় ও ঘ. দুষ্পরিবর্তনীয় ।

৯. সুপরিবর্তনীয় সংবিধান প্রচলিত আছে এমন একটি দেশের নাম বল ।

উত্তর : ইংল্যান্ড।

১০. বাংলাদেশের সংবিধান কোন প্রকৃতির?

উত্তর : লিখিত ও দুষ্পরিবর্তনীয়।

১১. সংবিধান কী?

উত্তর : রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতি, যা দ্বারা রাষ্ট্রের শাসনব্যবস্থা পরিচালিত হয় ।

১২. “The system of fundamental political institutions is the constitution.”– কার উক্তি?

উত্তর : অধ্যাপক হারম্যান ফাইনার ।

১৩. “Constitution is nothing but the form of government.” – কে বলেছেন?

উত্তর : অধ্যাপক লীকক।

১৪. সংবিধানের তিনটি উৎসের নাম লিখ ।

উত্তর : প্রচলিত রীতিনীতি ও আচার প্রথা, সনদ, বিধিবদ্ধ আইন ।

১৫. “We are under a constitution but the constitution is what the judges say it is.”- কে বলেছিলেন?

উত্তর : প্রাক্তন মার্কিন বিচারপতি হিউজেস।

১৬. “It is a constitution of never ending evolution.”- কে বলেছেন?

উত্তর : অধ্যাপক ফাইনার।

১৭. কোন পদ্ধতিকে সংবিধান প্রতিষ্ঠার সবচেয়ে স্বাভাবিক ও গণতান্ত্রিক পদ্ধতি বলে অভিহিত করা যায়?

উত্তর : আলাপ-আলোচনা বা গণপরিষদ ।

১৮. সংবিধানের শ্রেণিবিভাগের কয়টি ভিত্তি বা মাপকাঠি বিদ্যমান?

উত্তর : দু’টি।

১৯. কোন কোন দেশের সংবিধান লিখিত এবং দুষ্পরিবর্তনীয়?

উত্তর : ভারত, পাকিস্তান, বাংলাদেশ, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, ফ্রান্স প্রভৃতি দেশের সংবিধান। ২০. কোন্ দেশের সংবিধান অলিখিত এবং সুপরিবর্তনীয়?

উত্তর : ব্রিটেনের সংবিধান ও নিউজিল্যান্ডের সংবিধান ।

২১. “লিখিত ও অলিখিত সংবিধানের মধ্যে পার্থক্য মাত্রাগত, মূলগত নয়।” কে বলেছেন?

উত্তর : অধ্যাপক গেটেল ।

২২. সংশোধন পদ্ধতির ভিত্তিতে কে সংবিধানকে দু’ভাগে বিভক্ত করেছেন?

উত্তর : লর্ড ব্রাইস।

২৩. কোন্ সংবিধান সংশোধনের জন্য বিশেষ পদ্ধতি প্রয়োগ করতে হয়?

উত্তর : দুষ্পরিবর্তনীয় সংবিধান ।

২৪. সুপরিবর্তনীয় সংবিধান সংশোধন করা যায় কীভাবে?

উত্তর : সাধারণ আইন প্রণয়নের পদ্ধতি প্রয়োগ করে।

২৫. “সুপরিবর্তনীয় সংবিধান বাঁকে, কিন্তু ভেঙে যায় না।”— উক্তিটি কে করেছেন?

উত্তর : লর্ড ব্রাইস ।

২৬. সাংবিধানিক সরকারকে কী সরকার বলা হয়?

উত্তর : সীমাবদ্ধ সরকার ।

২৭. সাংবিধানিক সরকার কী?

উত্তর : আইনের দ্বারা পরিচালিত সরকার ।

২৮. সাংবিধানিক সরকারের তিনটি বৈশিষ্ট্য লিখ ।

উত্তর : আইনানুগ সরকার, সংবিধানের প্রাধান্য, স্বাভাবিক উপায়ে ক্ষমতা হস্তান্তর । ২৯. উত্তম সংবিধানের ৪টি বৈশিষ্ট্য লিখ ।

উত্তর : ১. লিখিত, ২. সংক্ষিপ্ততা, ৩. সুস্পষ্ট ও ৪. মৌলিক অধিকারের সন্নিবেশ।

৩০. কোন সংবিধান সংশোধনের জন্য বিশেষ পদ্ধতি প্রয়োগ করতে হয়?

উত্তর : দুষ্পরিবর্তনীয় সংবিধান (Rigid Constitution)।

৩১. “Constitution must not be treated lightly.” – সংবিধান সম্পর্কে বক্তব্যটি কার?

উত্তর : হেগ এর ।

৩২. “Constitution is the supreme law of the land.”- কোন দেশের সংবিধানে উক্তিটি করা হয়েছে?

উত্তর : মার্কিন সংবিধানে 

. “Constitution is that body of rules which regulates the ends for which the powers of the

government is exercised.” – উক্তিটি কার?

উত্তর : কেসি হুইয়ার (K. C. Wheare) এর।

৩৪. লিখিত সংবিধান কী?

উত্তর : যে সংবিধানের ধারা উপধারা লিখিত আকারে থাকে তাকে লিখিত সংবিধান বলে।

৩৫. অলিখিত সংবিধান কী?

উত্তর : যে সংবিধানের ধারা উপধারা অলিখিত আকারে অর্থাৎ কাগজে কলমে লিপিবদ্ধ থাকে না তাকে অলিখিত সংবিধান বলে।

৩৬. কোন দেশে পৃথিবীর সর্ববৃহৎ লিখিত সংবিধান বিদ্যমান?

উত্তর : ভারতে।

৩৭. পৃথিবীর সবচেয়ে ক্ষুদ্র লিখিত সংবিধান কোন দেশে বিদ্যমান?

উত্তর : মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে।

৩৮. অলিখিত সংবিধানের দ্বারা শাসনকার্য কীভাবে পরিচালিত হয়?

উত্তর : অলিখিত সংবিধানের দ্বারা রীতিনীতি, প্রথা, বিচারকের রায় ও অন্যান্য আচার আচরণের দ্বারা শাসনকার্য পরিচালিত হয়।

৩৯. অলিখিত সংবিধানকে কোন ধরনের সংবিধান বলা হয়?

উত্তর : অলিখিত সংবিধানকে প্রথানির্ভর সংবিধান বলা হয়।

৪০. অলিখিত সংবিধান কীভাবে সৃষ্টি হয়?

উত্তর : অলিখিত সংবিধান ঐতিহাসিক ক্রমবিবর্তনের মাধ্যমে সৃষ্টি হয়।

৪১. সুপরিবর্তনীয় সংবিধান কী?

উত্তর : যে সংবিধানকে সহজেই পরিবর্তন ও সংশোধন করা যায় তাকে সুপরিবর্তনীয় সংবিধান বলে ।

৪২. দুষ্পরিবর্তনীয় সংবিধান কী?

উত্তর : যে সংবিধান পরিবর্তন ও সংশোধনের জন্য জটিল পদ্ধতি অনুসরণ করতে হয় তাকে দুষ্পরিবর্তনীয় সংবিধান বলে। ৪৩. বিপ্লবের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠিত কয়েকটি সংবিধানের উল্লেখ কর।

উত্তর : বিপ্লবের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠিত ফরাসি সংবিধান, চীনা সংবিধান, সাবেক সোভিয়েত সংবিধান, ১৯৬৮ সালের পাকিস্তানের সংবিধান প্রভৃতি ।

৪৪. সাংবিধানিক পরিষদের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠিত কয়েকটি দেশের উল্লেখ কর।

উত্তর : ভারত, পাকিস্তান ও বাংলাদেশ প্রভৃতি ।

৪৫. সংবিধানবাদ কী?

উত্তর : সংবিধানকে ক্ষমতা ও কর্তৃত্বের মূল উৎস বিবেচনা করে তারই ভিত্তিতে রাষ্ট্র পরিচালনার এবং ক্ষমতা প্রয়োগের যে প্রবণতা লক্ষ করা যায়, সাধারণভাবে তাই হচ্ছে সংবিধানবাদ ।

৪৬. সাংবিধানিক সরকারকে অনেক সময় কোন ধরনের সরকার বলা হয়?

উত্তর : সাংবিধানিক সরকারকে অনেক সময় সীমাবদ্ধ সরকার বলা হয়।

৪৭. সাংবিধানিক সরকার কোন ধরনের সরকার?

উত্তর : সাংবিধানিক সরকার গণতান্ত্রিক সরকার।

৪৮. “আইনানুগ ও আইনের দ্বারা সীমাবদ্ধ সরকারকে সাংবিধানিক সরকার বলা হয়।”— উক্তিটি কে করেছেন?

উত্তর : উইলোবী (WW. Willoughby)

৪৯. “Division of power is the basis of civilized government. It is what is meant by constitutionals.”-

উক্তিটি কার?

উত্তর : কার্ল জে ফ্রেডরিক (Carl J. Frederich) -এর।

নিয়ন্ত্রিত সরকার, ক্ষমতার বণ্টন, আইনের শাসন, ক্ষমতার সীমাবদ্ধতা, সংবিধানের প্রাধান্য প্রভৃতি কোন সরকারের বৈশিষ্ট্য? উত্তর : সাংবিধানিক সরকারের বৈশিষ্ট্য।

৫১. আধুনিক রাষ্ট্র ও জাতিসমূহের মূল নির্দেশক কী?

উত্তর : আধুনিক রাষ্ট্র ও জাতিসমূহের মূল নির্দেশক সংবিধান ।

৫২. সংক্ষিপ্ততা, সুস্পষ্টতা, সুনির্দিষ্টতা, লিখিত, জনমতের প্রাধান্য, মৌলিক অধিকারের অন্তর্ভুক্তি কোন সংবিধানের বৈশিষ্ট্য?

উত্তর : লিখিত সংবিধানের বৈশিষ্ট্য।

৫৩. ব্রিটেনের সংবিধান কোন ধরনের?

উত্তর : অলিখিত সংবিধ

Leave a Reply